কচু গাছের শাক সবজীর পুষ্টিগুণ
সাজনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতাকচু একটি খুবই পরিচিতি শাক সবজী। এটি সাধাণত সব জায়গায় পাওয়া যায়, কিন্তু গ্রামে
বাড়ির আসে পাশে জঙ্গলে বেশি হয়ে থাকে। কচু শাকে অনেক পরিমাণে ভিটামিন "এ" থাকে।
তাছাড়া রাতকানা রোগ প্রতিরোধে এটা অনেক উপকারী। তাছাড়া এতে অন্যান শাকের চাইতে
খনিজ পদার্থ, লৌহ ও ক্যালসিয়াম ভিটামিন "সি" আয়রন পরিমাণে বেশি
থাকে।
তবে সব ধরনের কচু শাক খাওয়া উপযোগি নয়। মানুষের খাওয়ার উপযোগি যেমন:- মুখিকচু,
পানিকচু, মানকচু, দুধকচু এ গুলো উল্লেখর্যোগ্য।
কচুর মূল
নিয়মিত কচু খেলে যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে, তাদের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হবে। তাছাড়া
নিয়মিত কচু খেলে কোলন ক্যানসার ও ক্যানসারে ঝুঁকি কমে এবং কচুতে আছে অনেক পরিমাণ
ফাইবার। যা প্রতিটি মানবদেহর জন্য প্রয়োজনীয় উপাদান।
কচুর লতি
পুষ্টিবিষয়কদের মতে কচুর লতিতে প্রচুর আয়রন আছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়ায়। বাড়ন্ত শিশু, খেলোয়াড় ও পেটে বাঁচা থাকালীন, কচুর লতি খেলে দেহের
ক্যালসিয়াম পযার্প্ত পরমিান উপকারী একটি উপাদান।
কচুর মুখি
কচুর মুখিতে বিভিন্ন ধরনর ভিটামিন আছে যেমন:- ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন, ক্যালসিয়াম,
কপার, পটাসিয়াম, "এ" "সি" ও "বি" ইত্যাদি থাকে। কচুর মুখিতে অনেক পুষ্টিকর উপাদান
আছে যা দেহের রোগ প্রতিরোধে অনেক উপকারে আসে।
কচুর অপকারিতা
কচু শাকের অপকারিতা এর মধ্যে অন্যতম সমস্যা হতে পারে- এল্যার্জি, গ্যাসট্রিক
তাছাড়া গলা চুলকানো। তবে কচু শাক রান্না করলে লেবু, তেতুল অথবা টক জাতীয় দ্রব্য
ব্যবহার করলে গলা চুলকানো কম হবে।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠকবৃন্দ, আশা করি এই আর্টিকেলটিতে কচু গাছের শাক সবজির পুষ্টিগুণ
সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলটি ভালো লাগলে কমেন্ট ও
শেয়ার করতে ভুলবেন না। এমন আরো আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত
ভিজিট করুন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url